টেকনোলজি না পরিবেশ? ভবিষ্যতের দিক নির্ধারণে আমাদের সিদ্ধান্ত কতটা গুরুত্বপূর্ণ?

একদিকে প্রযুক্তির দাপট
অন্যদিকে পরিবেশের বিপন্নতা। আমরা কি এগিয়ে চলেছি উন্নয়নের পথে, নাকি হারিয়ে ফেলছি পৃথিবীর প্রাণ?
প্রতিদিন আমরা স্মার্টফোন, ইন্টারনেট, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো নতুন প্রযুক্তির উপর আরও নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি। আমাদের জীবন সহজ হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু সেই সুবিধার পেছনে লুকিয়ে আছে এক অজানা বিপদ— পরিবেশ বিপর্যয়।
শিল্প কলকারখানা
ইলেকট্রনিক বর্জ্য, এবং জ্বালানির ব্যবহার দিন দিন পরিবেশকে করছে দূষিত। বাতাস, পানি, এমনকি পৃথিবীর উষ্ণতাও বাড়ছে দ্রুত হারে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন—
যদি আমরা এখনই সচেতন না হই, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ভয়ঙ্কর এক পৃথিবী উপহার দিতে যাচ্ছি।
তবে কি প্রযুক্তি ছেড়ে দিতে হবে? একদমই না। বরং দরকার ‘সবুজ প্রযুক্তি’র দিকে যাওয়া। সোলার এনার্জি, ইলেকট্রিক গাড়ি, এবং পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্রযুক্তিই হতে পারে টেকসই ভবিষ্যতের চাবিকাঠি।
প্রশ্নটা এখন স্পষ্ট— টেকনোলজি না পরিবেশ? আসলে প্রয়োজন একটি ভারসাম্য। প্রযুক্তি থাকবে, কিন্তু সেই প্রযুক্তি হতে হবে পরিবেশবান্ধব। নইলে উন্নয়ন হবে, কিন্তু পৃথিবী থাকবে না।
5 thoughts on “টেকনোলজি না পরিবেশ? ভবিষ্যতের দিক নির্ধারণে আমাদের সিদ্ধান্ত কতটা গুরুত্বপূর্ণ?”