Connect with us

চট্টগ্রাম বিভাগ

চট্টগ্রামের রাউজানে যুবদল কর্মীকে ঘরে ঢুকে গুলি করে হত্যা

Published

on

নির্বাচনী ইস্যুতে

চট্টগ্রামের রাউজানে যুবদল কর্মীকে ঘরে ঢুকে গুলি করে হত্যা

 

নির্বাচনী ইস্যুতে

প্রকাশিত: ২০ এপ্রিল ২০২৫ | 
NGN News |

চট্টগ্রামের রাউজানে ঘরের ভেতরে ঢুকে মুহাম্মদ মানিক আবদুল্লাহ (৩৬) নামের এক যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের গরিব উল্লাহপাড়া গ্রামের ভান্ডারী কলোনির একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

কে ছিলেন মানিক?

নির্বাচনী ইস্যুতে
নিহত মানিক স্থানীয় আবদুল মোতালেবের ছেলে। তিনি কয়েক বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) অবস্থান শেষে গত বছর দেশে ফেরেন। বর্তমানে পরিবার নিয়ে চট্টগ্রাম নগরের একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করছিলেন।

ঘটনার বিবরণ:


রাতের বেলা ঘরে ঢুকে কয়েকজন সন্ত্রাসী মানিককে লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়ে। পরে তারা অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলে পালিয়ে যায়।

পুলিশ কী বলছে?


রাউজান থানার ওসি মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া জানান—

“নিহতের মাথা, উরু ও পায়ে গুলি করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে তিনটি গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।”

NGN News বিশ্লেষণ:

নির্বাচনী ইস্যুতে


এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা আছে কি না—তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।

ঘটনার আপডেট পেতে চোখ রাখুন NGN News-এ।

See More>>

Please follow and like us:
Continue Reading
1 Comment

1 Comment

  1. Pingback: ট্রাম্পের বিরুদ্ধে উত্তাল রাজপথ, ৫০ রাজ্যে একযোগে বিক্ষোভ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

চট্টগ্রাম বিভাগ

চট্টগ্রামে ‘শেখ হাসিনা ফোর্সের’ ব্যানারে ঝটিকা মিছিল, তিন যুবক আটক

Published

on

By

চট্টগ্রামে ‘শেখ হাসিনা ফোর্সের

চট্টগ্রামে ‘শেখ হাসিনা ফোর্সের’ ব্যানারে ঝটিকা মিছিল, তিন যুবক আটক

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনা ফোর্সের

 ২২ এপ্রিল ২০২৫

চট্টগ্রাম নগরীতে ভোররাতে ঝটিকা মিছিল করেছে একদল তরুণ যুবক। তাঁদের হাতে ছিল ‘শেখ হাসিনা ফোর্স’ লেখা ব্যানার। মিছিলটি নগরের লাভ লেইন এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়। পরে পুলিশের অভিযান চালিয়ে মিছিলে অংশগ্রহণকারী তিন যুবককে আটক করা হয়েছে।

 মিছিলের সময় ও স্থান

আজ বৃহস্পতিবার ভোরে, ফজরের নামাজের কিছু সময় পর, লাভ লেইন এলাকার সড়কে ১৫ থেকে ২০ জন যুবক একত্র হয়ে হঠাৎ করেই মিছিল শুরু করেন। তাঁদের হাতে ছিল একটি ব্যানার, যেখানে লেখা ছিল—‘শেখ হাসিনা ফোর্স’। এ সময় তারা মিছিল থেকে স্লোগান দিতে থাকেন,
“শেখ হাসিনা আসবে, বাংলাদেশ হাসবে।”

 ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর অভিযান

এই মিছিলের একটি ৩৪ সেকেন্ডের ভিডিও বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যায়, মিছিলকারীরা স্লোগান দিতে দিতে একটি গলির ভেতর দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। বেশ কয়েকজনের মুখ ছিল খোলা, এবং কারও মুখে ছিল মাস্ক বা রুমাল।

চট্টগ্রামে শেখ হাসিনা ফোর্সের

ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পরই পুলিশ তৎপর হয়। কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবদুল করিম বলেন,
“ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আমরা তিনজনকে শনাক্ত করে আটক করেছি। বাকিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।”

 এর আগেও ঘটেছে একই ধরনের মিছিল

চট্টগ্রাম শহরে এটি নতুন কোনো ঘটনা নয়। এর আগে গত ১৭ এপ্রিল, নগরের বহদ্দারহাট মোড়ে এমন আরেকটি ঝটিকা মিছিলের ঘটনা ঘটে। সেই মিছিলটিও ছিল আওয়ামী লীগ-সমর্থিত যুবকদের দ্বারা সংগঠিত। সেখানেও একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর, পুলিশ বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে।

 পুলিশের বক্তব্য ও সতর্কবার্তা

ওসি মো. আবদুল করিম আরও জানান,
“ঝটিকা মিছিল জনমনে আতঙ্ক ছড়াতে পারে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে কেউ অস্থির করতে না পারে, সে জন্য আমরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছি।”

পুলিশ জানায়, যারা গ্রেপ্তার হয়েছেন, তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। যদি কারও বিরুদ্ধে উসকানিমূলক বা সহিংস উদ্দেশ্যে মিছিল করার প্রমাণ পাওয়া যায়, তবে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

চট্টগ্রামে ‘শেখ হাসিনা ফোর্সের


 কে এই ‘শেখ হাসিনা ফোর্স’?

এই নামে আওয়ামী লীগের কোনো আনুষ্ঠানিক সংগঠন নেই। অনেকেই ধারণা করছেন, এটি হতে পারে আওয়ামী লীগ-সমর্থিত কোনো অনানুষ্ঠানিক যুব সংগঠন বা ঘটনাবিধি-ভিত্তিক তরুণদের দল। তবে দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগ এখনো এই মিছিল বা ব্যানারের সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ততার কোনো মন্তব্য করেনি।


 নগরবাসীর প্রতিক্রিয়া

চট্টগ্রামবাসীর মধ্যে এই ঘটনায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। কেউ কেউ এটিকে যুবকদের রাজনৈতিক চেতনার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখলেও, অনেকেই এমন ঝটিকা কার্যক্রমকে আইনশৃঙ্খলার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছেন।

নগরীর এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন,
“রাতে বা ভোররাতে হঠাৎ এভাবে মিছিল হলে সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। রাজনৈতিক কর্মসূচি থাকলে তা নিয়ম মেনে করাই ভালো।”


 সামনে কী হতে পারে?

বর্তমানে রাজনৈতিক উত্তেজনা কিছুটা বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। পুলিশ সতর্ক রয়েছে এবং যে কোনো সময় আরও অভিযান চালানো হতে পারে।

See More>>

Please follow and like us:
Continue Reading

চট্টগ্রাম বিভাগ

বাংলার দার্জিলিং : বাংলার দার্জিলিং নীলগিরি: ভ্রমণ গাইড

Published

on

By

বাংলার দার্জিলিং

বাংলার দার্জিলিং নীলগিরি: ভ্রমণ গাইড

নীলগিরি: বাংলার দার্জিলিং

বাংলাদেশের অন্যতম সৌন্দর্যমণ্ডিত পর্যটন কেন্দ্র নীলগিরি। এটি বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। ২২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই পর্যটন কেন্দ্র থেকে দেখা যায় অসাধারণ সবুজ পাহাড়, দিগন্তজোড়া মেঘের খেলা এবং সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য। সেনাবাহিনী পরিচালিত এই পর্যটন কেন্দ্রটি নিরাপত্তার দিক থেকেও পর্যটকদের জন্য আদর্শ স্থান।

কখন যাবেন?

নীলগিরি বছরের যেকোনো সময়ই মনোমুগ্ধকর থাকে। তবে মেঘের আসল সৌন্দর্য উপভোগ করতে চাইলে বর্ষা, শরৎ ও হেমন্তকাল শ্রেষ্ঠ সময়।

  • গ্রীষ্মকাল: সবুজ প্রকৃতি ও পাহাড়ের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।
  • বর্ষাকাল: মেঘের ভেলার লুকোচুরি দেখতে পারবেন।
  • শরৎ-হেমন্ত: মেঘ ও নীল আকাশ একসাথে মিশে যাওয়ার দৃশ্য পাবেন।
  • শীতকাল: কুয়াশায় মোড়া পাহাড়ের শীতল সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।

বাংলার দার্জিলিং নীলগিরি: ভ্রমণ গাইড

বাংলার দার্জিলিং নীলগিরি: ভ্রমণ গাইড

কীভাবে যাবেন?

ঢাকা থেকে বান্দরবান: ঢাকা থেকে সরাসরি বান্দরবানগামী এস. আলম, সৌদিয়া, ইউনিক, হানিফ, শ্যামলি ইত্যাদি পরিবহনের বাস পাওয়া যায়।

  • নন-এসি বাস ভাড়া: ৮০০-৯০০ টাকা
  • এসি বাস ভাড়া: ১২০০-১৮০০ টাকা
  • যাত্রার সময়: ৮-১০ ঘণ্টা

চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান: চট্টগ্রামের বদ্দারহাট ও দামপাড়া বাস স্টেশন থেকে বাস পাওয়া যায়। ভাড়া ২০০-৩০০ টাকা।

বান্দরবান থেকে নীলগিরি: বান্দরবান থেকে নীলগিরি যেতে চান্দের গাড়ি, জিপ, মহেন্দ্র, সিএনজি অথবা লোকাল বাস ব্যবহার করা যায়।

  • চান্দের গাড়ি (১২-১৪ জন): ৩০০০-৫০০০ টাকা
  • জিপ (৭-৮ জন): ৪০০০-৬০০০ টাকা
  • সিএনজি (৩-৪ জন): ১৫০০-২৫০০ টাকা
  • লোকাল বাস: ১২০ টাকা (সময় বেশি লাগবে)

বাংলার দার্জিলিং নীলগিরি: ভ্রমণ গাইড

বাংলার দার্জিলিং নীলগিরি: ভ্রমণ গাইড

কোথায় থাকবেন?

নীলগিরিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত রিসোর্টে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে।

  • রিসোর্ট ভাড়া: ৩০০০-১৫,০০০ টাকা
  • বুকিং: ০১৭৬৯-২৯৯৯৯৯

এছাড়াও বান্দরবানে হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে:

  • হোটেল হিল ভিউ
  • হোটেল হিলটন
  • পর্যটন মোটেল

কোথায় খাবেন?

নীলগিরিতে একটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে যেখানে জনপ্রতি ৩০০-৬০০ টাকায় খাবার পাওয়া যায়। এছাড়া, বান্দরবানে কিছু জনপ্রিয় রেস্টুরেন্ট:

  • তাজিং ডং ক্যাফে
  • মেঘদূত ক্যাফে
  • ফুড প্লেস রেস্টুরেন্ট
  • রূপসী বাংলা রেস্টুরেন্ট

আশপাশের দর্শনীয় স্থান

নীলগিরি ভ্রমণের পাশাপাশি আশপাশের দর্শনীয় স্থানগুলোও ঘুরে দেখতে পারেন:

  • চিম্বুক পাহাড়
  • শৈল প্রপাত
  • মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র
  • নীলাচল
  • বগালেক
  • স্বর্ণমন্দির

গুরুত্বপূর্ণ টিপস

  1. গাড়ি ভাড়া করার সময় দরদাম করে নিন।
  2. পাহাড়ি রাস্তা পিচ্ছিল, তাই সাবধানে চলাফেরা করুন।
  3. সেনাবাহিনীর অনুমতি নিয়ে নীলগিরিতে প্রবেশ করুন।
  4. নীলগিরি যাওয়ার আগে জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখুন।
  5. কম খরচে যেতে চাইলে দলগতভাবে যান।

উপসংহার

নীলগিরি বাংলাদেশের অন্যতম সেরা পর্যটন কেন্দ্র। পাহাড়, মেঘ, আর প্রকৃতির অসাধারণ মিলনস্থল এটি। সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে নীলগিরি ভ্রমণ আরও স্মরণীয় করে তুলতে পারেন। তাই, পরিকল্পনা করুন আর বেরিয়ে পড়ুন বাংলার দার্জিলিং নীলগিরির মায়াবী সৌন্দর্য উপভোগ করতে!

 

 

আরোও পড়ুন…

Please follow and like us:
Continue Reading

চট্টগ্রাম বিভাগ

ইনানী সৈকতের প্রধান আকর্ষণ :ইনানী সৈকতে কেন যাবেন? প্রধান আকর্ষণ কী কী?

Published

on

By

ইনানী সৈকতে কেন যাবেন? প্রধান আকর্ষণ কী কী?

ইনানী সৈকতের অনন্যতা

বাংলাদেশের কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত পৃথিবীর দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন সমুদ্রসৈকত। তবে, ইনানী সৈকত তার সমুদ্রের প্রকৃত সৌন্দর্য ও নির্জনতার অনন্য সংমিশ্রণে আলাদা এক魅র সৃষ্টি করেছে। কক্সবাজারের ব্যস্ত সৈকত থেকে দূরে, এটি এক শান্তিপূর্ণ স্থান যেখানে প্রকৃতির রূপ ধরা দেয় অনবদ্যভাবে।


ইনানী সৈকতের অবস্থান ও যাতায়াত ব্যবস্থা

ইনানী সৈকত কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলায়, কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় ২৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে এটি পৌঁছানো যায়।

যাতায়াতের উপায়:

  • বাস: ঢাকা থেকে কক্সবাজারের বাস ভাড়া ৯০০-২৫০০ টাকা

  • ট্রেন: ঢাকা থেকে সরাসরি ট্রেনে যাওয়া ৬৯৫-২৩৮০ টাকায়

  • বিমান: মাত্র ১ ঘণ্টায় কক্সবাজারে পৌঁছানো যায়

  • স্থানীয় পরিবহন: কক্সবাজার থেকে ইনানী যেতে ভাড়া ১৫০০-২০০০ টাকা


ইনানী সৈকতের প্রধান আকর্ষণ

  • প্রবাল পাথরের সৈকত: ভাটার সময় রঙিন প্রবাল পাথরের দৃশ্য মনোমুগ্ধকর।

  • নির্জনতা ও প্রশান্তি: সৈকতের কম ভিড়, শান্ত পরিবেশ।

  • সূর্যাস্ত ও সূর্যোদয়: অবিস্মরণীয় দৃশ্য।

  • অ্যাডভেঞ্চার ও বিনোদন: ঘোড়ায় চড়া, জেট স্কিইং, ফটোগ্রাফি।

  • মেরিন ড্রাইভ সড়ক: হিমছড়ি পাহাড় ও নারিকেলবনের দৃশ্য।


ইনানী ভ্রমণের উপযুক্ত সময়

  • নভেম্বর-মার্চ: শীতকালে শুষ্ক ও মনোরম আবহাওয়া।

  • ডিসেম্বর-জানুয়ারি: পর্যটকদের সংখ্যা বেশি, ভ্রমণ ব্যয়বহুল হতে পারে।

  • বিকেল বেলা: জোয়ারের সময় সৈকত শান্ত ও নির্জন।


থাকা ও খাবারের ব্যবস্থা
  • আবাসন:

    • বাজেট হোটেল: ৮০০-৩০০০ টাকা

    • ফ্ল্যাট ভাড়া: ২০০০-১৫০০০ টাকা

  • খাবার:

    • জনপ্রিয় খাবার: নারকেল চিংড়ি, গ্রিল্ড পমফ্রেট, ইলিশ ভাজা, কাঁকড়া কারি

    • সৈকত সংলগ্ন রেস্টুরেন্টে সামুদ্রিক খাবারের বিশেষ আয়োজন।


ইনানী সৈকত ভ্রমণের সতর্কতা
  • জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখুন, চেকপোস্টে প্রয়োজন হবে।

  • জোয়ার-ভাটার সময় সম্পর্কে অবহিত থাকুন।

  • স্থানীয় পরিবহন চালকদের পরামর্শ ছাড়া স্বনির্ভরভাবে হোটেল বুকিং করুন।

  • সৈকতে ময়লা-আবর্জনা না ফেলতে সচেতন থাকুন।


উপসংহার

ইনানী সৈকত প্রকৃতির সৌন্দর্য এবং নিরিবিলি পরিবেশের এক আদর্শ সংমিশ্রণ। এটি পর্যটকদের জন্য এক অমূল্য স্থান। প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য উপভোগ করতে, অবশ্যই ইনানী সৈকত আপনার ভ্রমণ তালিকায় রাখা উচিত!

Please follow and like us:
Continue Reading

Trending

Wordpress Social Share Plugin powered by Ultimatelysocial