Connect with us

অন্যান্য

বিজ্ঞপ্তি : বদলগাছী মানবকল্যাণ সংস্থা (বিএম‌এস)

Published

on

  1. বদলগাছী মানবকল্যাণ সংস্থা (বিএম‌এস) একটি সমাজসেবা মূলক অ-রাজনৈতিক সেবামূলক আর্থিক প্রতিষ্ঠান যার সমাজসেবা নিবন্ধন:ন‌ওগাঁ-৭৬৮/২০০৫ ও মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি সনদ ০০৪৮৫ সংস্থার পূর্ববর্তী প্রধান কার্যালয় ঠিকানা ছিল: সেনপাড়া পারসোমবাড়ী রোড, বদলগাছী, ন‌ওগাঁ। বর্তমান প্রধান কার্যালয় ঠিকানা: নতুন ব্রীজ মোড়, বদলগাছী, ন‌ওগাঁ। সকল সদস্য ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের কে উক্ত ঠিকানায় যোগাযোগ করার জন্য বলা হলো।
    যোগাযোগ: নির্বাহী পরিচালক, মানবকল্যাণ, বদলগাছী, ন‌ওগাঁ। মোবাইল নং ০১৭১১৩১২৮২৬ ভিজিট করুন bms-bd.org

ই-মেইল: bms.headoffice2005@gmail.com

See more>

সাপাহারে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন

https://bms-bd.org/

Please follow and like us:

অন্যান্য

ডিজিটাল ফাঁদে তরুণ সমাজ: অনলাইন জুয়ার নেশায় নিঃস্ব হাজারো পরিবার

Published

on

By

ডিজিটাল ফাঁদে তরুণ সমাজ অনলাইন জুয়ার নেশায় নিঃস্ব হাজারো পরিবার

তবু চলছে অনলাইন জুয়া, নিঃস্ব হচ্ছেন তরুণ-তরুণীরা

ডিজিটাল ফাঁদে তরুণ সমাজ অনলাইন জুয়ার নেশায় নিঃস্ব হাজারো পরিবার

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত ‘গেম খেলে আয়’ বিজ্ঞাপনে প্রলুব্ধ হয়ে হাজারো তরুণ-তরুণী অনলাইন জুয়ার ফাঁদে পড়ছেন। বিশেষ করে ‘CK444’ নামের অ্যাপটি ঘিরে দেশে ছড়িয়ে পড়েছে জুয়া সংস্কৃতি। প্রাথমিকভাবে লাভ করলেও অধিকাংশই শেষ পর্যন্ত নিঃস্ব হচ্ছেন। কেউ কেউ কয়েক দিনে আয় করলেও, মাস ঘুরতেই লাখ টাকা হারিয়ে ফেলছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিষয়টি জানলেও কার্যকর কোনো দমননীতি নেই।


ট্রেড লাইসেন্স বাতিল: বিপাকে শত শত রেস্তোরাঁ

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এমন সব ভবনের রেস্তোরাঁগুলোর ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করেছে, যেগুলোর মূল নকশায় রেস্তোরাঁর অনুমোদন নেই। ফলে মালিকরা পড়েছেন দুশ্চিন্তায়—এখন কি বন্ধ হয়ে যাবে ব্যবসা? ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী জানান, পরবর্তী পদক্ষেপ হিসেবে বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু হবে এবং সময়সীমা নির্ধারণের বিষয়টি বিবেচনাধীন।


চার মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না ৮৮ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অধীনে থাকা মসজিদভিত্তিক গণশিক্ষা কেন্দ্রের শিক্ষক-কর্মচারীরা জানুয়ারি থেকে বেতন পাচ্ছেন না। মাসিক মাত্র পাঁচ হাজার টাকা বেতনও বন্ধ থাকায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন তাঁরা। বেশিরভাগ শিক্ষকই মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিন ও খাদেম।


ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন বাড়ছে উদ্বেগজনক হারে

বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, শুধু মার্চ মাসেই ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১৬৩ নারী ও কন্যাশিশু। এর মধ্যে দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ৩৬ জন, ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২ জনকে। বছরজুড়ে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা বেড়েই চলেছে।


দেশে ক্যানসার শনাক্তে জিন প্রযুক্তির যুগে প্রবেশ

আইসিডিডিআরবি সম্প্রতি ক্যানসার শনাক্তে ‘জিনোম সিকোয়েন্সিং’ প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করেছে। এতে অল্প সময়েই ক্যানসার নির্ণয় ও ওষুধ উপযোগিতা নির্ধারণ করা সম্ভব হচ্ছে। দেশের বাজারে এখন স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ক্যানসারের ওষুধও পাওয়া যাচ্ছে।


সরকারি চাকরি: ২০ দিনে বরখাস্তের বিশেষ বিধান ফিরছে

১৯৭৯ সালের ‘সরকারি কর্মচারী (বিশেষ বিধান) অধ্যাদেশ’ আবার কার্যকর করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এতে ২০ দিনের মধ্যে সরকারি চাকরিজীবীদের চাকরিচ্যুতি এবং তিন ধরনের শাস্তির বিধান রাখা হচ্ছে। আদালতে প্রতিকার চাওয়ার সুযোগও থাকবে না।


তরুণ ভোটারদের টানতে কর্মসূচি বিএনপির তিন সংগঠনের

দেশের এক-তৃতীয়াংশ ভোটার তরুণ। তাই জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল যৌথভাবে আগামী মে মাসে সেমিনার, সমাবেশসহ বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে তরুণদের রাজনৈতিকভাবে কাছে টানার পরিকল্পনা নিয়েছে।


বজ্রপাতে একদিনেই ঝরে গেল ১৮ প্রাণ

ডিজিটাল ফাঁদে তরুণ সমাজ অনলাইন জুয়ার নেশায় নিঃস্ব হাজারো পরিবার

গত সোমবার দেশের ১১ জেলায় বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে ১৮ জনের, যার মধ্যে ৪ জন শিক্ষার্থী। আবহাওয়াবিদরা জানান, জলাভূমি ভরাট, গাছ নিধন ও জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বজ্রঝড় বেড়েছে। এ পর্যন্ত ১৫ বছরে বজ্রপাতে মৃত্যু হয়েছে ৩৮৬৭ জনের।


ঈদের পর আবারও খাদ্যপণ্যে অস্থিরতা, বেড়েছে ৫০% পর্যন্ত দাম

রমজানের পর চিকন চাল, মোটা চাল, সয়াবিন তেল, পেঁয়াজ ও ডিমের দাম সর্বোচ্চ ৫০% পর্যন্ত বেড়েছে। এর ফলে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। আয় না বাড়লেও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম লাগামহীনভাবে বাড়ছে।


ঢাকা ইপিজেডে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ, ব্যাহত উৎপাদন

সাভারের ঢাকা ইপিজেডে গ্যাস বিল সংক্রান্ত জটিলতায় গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় রফতানিমুখী শিল্পকারখানার উৎপাদন কার্যত বন্ধ হয়ে পড়েছে। ইউনাইটেড গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ না পাওয়ায় পরিস্থিতি আরও জটিল আকার ধারণ করছে।

ব্যাংক খাতে লেনদেন ৫ শতাংশ কমেছে

চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ব্যাংকিং খাতে মোট লেনদেনের পরিমাণ প্রায় ৫% কমে গেছে। এটি অর্থনীতির গতিশীলতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদরা।

৩ লাখ আয় দেখিয়ে ব্যাংকে ৩৪ কোটি টাকা, রয়েছে বাড়ি-ফ্ল্যাটও

ব্যবসায়ী পরিচয় দেওয়া জুনায়েদ ইবনে সিদ্দিকীর বার্ষিক আয় মাত্র ৩-৩.৫ লাখ টাকা দেখানো হলেও, তাঁর ও স্ত্রীর নামে ব্যাংকে পাওয়া গেছে ৩৪ কোটি টাকার লেনদেন। মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এসব অর্থ এসেছে বিদেশ থেকে আসা মাদকের কাঁচামাল বিক্রি করে। মানি লন্ডারিং আইনে মামলা হয়েছে তাঁদের বিরুদ্ধে।

See More>>

Please follow and like us:
Continue Reading

অন্যান্য

মিলা ইসলাম বললেন, ‘সমস্যা হচ্ছে, আমার জন্য ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না’

Published

on

By

জীবনসঙ্গী চান মিলা

মিলা ইসলাম বললেন, ‘সমস্যা হচ্ছে, আমার জন্য ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না’

জীবনসঙ্গী চান মিলা

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী মিলা ইসলাম বরাবরই ভক্তদের কাছে সাহসী ও প্রাণবন্ত কণ্ঠের জন্য পরিচিত। ‘বাবুরাম সাপুড়ে গান দিয়ে যে দর্শক-শ্রোতাদের হৃদয় জয় করেছিলেন, সম্প্রতি তিনি ব্যক্তিগত জীবন ও বিয়ে নিয়ে খোলামেলা কথা বলেছেন এক সাক্ষাৎকারে।

মিলা বলেন,

“আমি অনেকদিন ধরে অপেক্ষা করছি। কেউ আমাকে জিজ্ঞেস করে না—আপনার প্রেম হয়েছে কিনা, বিয়ে করছেন কবে, এখন কী করছেন।”

বিয়ে প্রসঙ্গে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে তিনি জানান,

“সমস্যা হচ্ছে, আমার জন্য ছেলে খুঁজে পাচ্ছি না। নিজে নিজে ছেলে খুঁজে প্রেম করাটা কঠিন কাজ। বিয়ে হওয়া এখন আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ না, বরং দরকার এমন একজন জীবনসঙ্গী, যে হবে আমার বন্ধু, আমাকে বুঝবে। আপনারা চাইলে বায়োডাটা পাঠান।”

কেমন জীবনসঙ্গী চান মিলা?

জীবনসঙ্গী চান মিলা

মিলা সরাসরি জানিয়েছেন,

“আমি চাই গুড লুকিং, হ্যান্ডসাম হোক। পাশাপাশি দায়িত্বশীল হতে হবে, মায়া থাকতে হবে—বিশেষ করে পশু-পাখির প্রতিও মায়া থাকা জরুরি।”

তিনি আরও যোগ করেন,

“আমাদের জেনারেশন পরিবর্তন হয়েছে। বাবা-মায়ের সময়ের সংসার আর এখনকার সংসার ভিন্ন। এখন সম্পর্কের ধরনও বদলেছে।”

টাকার বিষয়ে মিলা স্পষ্ট করে বলেন,

“যদি টাকা থাকে তাহলে আমার সব আছে। টাকা আয় করা গুরুত্বপূর্ণ, তবে টাকাওয়ালা জামাই আমি চাই না।”

See  More>>>

Please follow and like us:
Continue Reading

International

ধ্বংসস্তূপের উপর দাঁড়িয়ে রমজানকে স্বাগত জানাল গাজাবাসী

Published

on

ধ্বংসস্তূপের উপর দাঁড়িয়ে রমজানকে স্বাগত জানাল গাজাবাসী

যুদ্ধের ধ্বংসস্তূপে রমজান

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় আবারও এসেছে পবিত্র মাহে রমজান। যখন গোটা বিশ্ব আনন্দঘন ও উৎসবমুখর পরিবেশে রমজান পালন করছে, তখন গাজার মানুষ শত দুঃখ-কষ্ট, ক্ষুধা ও অনিশ্চয়তার মাঝে পার করছে এই বরকতময় মাস।

অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

গাজায় যুদ্ধের বিভীষিকা এখনো কাটেনি। যুদ্ধবিরতি চলছে বটে, তবে সেটি স্থায়ী হবে কি না—এ নিয়ে কোনো নিশ্চয়তা নেই। যে কোনো মুহূর্তে যুদ্ধ ফের শুরু হতে পারে। এই আতঙ্কে দিন কাটছে মানুষের। বিগত বছরের ভয়াবহ স্মৃতি এখনো দোলা দেয় মনে। গাজার মানুষ এখনো ট্রমার মধ্যে আছে, সেই ভয়াল দিনগুলো ভুলতে পারেনি।

অতীতের বিভীষিকা

শুধু ২০২৪ সালেই নয়, আগের বহু রমজানেও রাত কেটেছে বোমা হামলার আতঙ্কে। অনেক সময় সেহরি ও ইফতারের সময়ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে হয়েছে। একটি শিশুর স্মৃতিচারণায় উঠে এসেছে, কীভাবে রোজার রাতে তাদের ওপর বোমা হামলা হয়েছিল। সেই স্মৃতি চিরদিনের জন্য মনে ভারী হয়ে আছে।

রমজানের কষ্ট

গত রমজান ছিল আরও ভয়াবহ। চারপাশের মানুষ অভুক্ত ছিল। অনেকের ঘরে সেহরির খাবারও ছিল না। সারাদিন রোজা রেখে একটি মটরশুটির পানীয় ক্যান ভাগ করে ছয়জন পান করেছিল। বিদ্যুৎহীন অন্ধকারে টেবিলের নিচে লুকিয়ে স্বাদহীন কিছু খাবার খেয়ে ইফতার করতে হয়েছিল।

পরিবার বিচ্ছিন্নতা

সেই সময় পরিবারের অধিকাংশ সদস্য বিচ্ছিন্ন ছিল। রমজান, যা সংযোগের মাস, তা তাদের জন্য হয়ে উঠেছিল বিচ্ছিন্নতার প্রতীক।

রমজানের শান্তি

রমজানে বিশেষ আনন্দ থাকে। সারাদিন উপবাসের পর মাগরিবের আযান শুনে ইফতারের যে শান্তি, সেটি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। কিন্তু যুদ্ধের সেই দিনগুলোতে তারা সেই মধুর ধ্বনি শোনেনি। অধিকাংশ মসজিদ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। কেউ কেউ আযান দিতে চেয়েছিলেন, কিন্তু ভয় ছিল—আযানের শব্দ শুনে বিমান হামলা হতে পারে!

ইফতার ও তারাবির স্মৃতি

সেই সময় রোজা ভাঙতে হয়েছিল ক্ষেপণাস্ত্র ও গুলির শব্দ শুনে। যুদ্ধের আগে ইফতারের পর পরিবারের সঙ্গে মসজিদে যাওয়া, নামাজ পড়া, প্রতিবেশীদের সঙ্গে দেখা করা ছিল স্বাভাবিক। কিন্তু গত রমজানে কোথায় তারাবির নামাজ পড়েছে, তা মনে রাখতে পারেনি অনেকে। কারণ ছিল শুধু ছুটে বেড়ানোর জীবন।

হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য

গাজার ঐতিহ্যবাহী গ্রেট ওমারি মসজিদটিও ধ্বংস হয়ে গেছে। রমজানের শেষ দশকে যেখানে অনেকেই ইতিকাফ করতেন, কুরআন পড়তেন, ইবাদতে সময় কাটাতেন, সেই প্রিয় মসজিদটিও আজ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

বর্তমান পরিস্থিতি

এবার রমজান শুরু হয়েছে যুদ্ধবিরতির মাঝে। আপাতত তেমন আতঙ্ক নেই। ইফতারের সময় ক্ষেপণাস্ত্রের শব্দ নেই, ফজরের নিরবতা ভাঙার মতো কোনো বিস্ফোরণও নেই। কিছু এলাকায় রঙিন বাতি জ্বলছে। কিছু দোকান খুলেছে, ধ্বংস না হওয়া মার্কেটগুলো চালু হয়েছে। গাজার রাস্তায় আবারও রমজানের ছোঁয়া ফিরতে শুরু করেছে।

অপূরণীয় ক্ষতি

তবু, এই রমজানে ৪৮ হাজারের বেশি প্রাণহানির স্মৃতি ভোলা সম্ভব নয়। অনেক পরিবার হয়তো সবাইকেই হারিয়েছে। ইফতার টেবিলে বসে কেউ বাবাকে খুঁজবে, কেউ একমাত্র সন্তানের অনুপস্থিতি অনুভব করবে। কোনো সন্তান যে মায়ের হাতে ইফতার করত, সে হয়তো এবার সেই মাকেও হারিয়েছে।

হারানোর বেদনা

অনেকেই আপনজনদের হারিয়েছে। কেউ প্রিয়জনকে হারিয়েছে, যে প্রতি রমজানে দাওয়াত করত। কেউ হারিয়েছে প্রিয় বন্ধুকে, যার সঙ্গে প্রতি রমজানে আড্ডা দেওয়া হতো।

ঈমানের দৃঢ়তা

হ্যাঁ, রমজান এসেছে ঠিকই। কিন্তু সেই উৎসবমুখর পরিবেশ নেই। আছে কেবল বেঁচে থাকার লড়াই, আছে হারানোর বেদনা।

আল্লাহর রহমতের আশায়

রমজান রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। এখনই সময় মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া, তাঁর সান্নিধ্য লাভ করা, আধ্যাত্মিকভাবে আরও বেশি সংযুক্ত হওয়ার।

ওরা আমাদের মসজিদ ধ্বংস করতে পেরেছে, ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু আমাদের ঈমানকে একটুও নড়াতে পারেনি। আজও গাজার মানুষ ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে তাবু গেড়ে তারাবির নামাজ পড়ছে, কুরআন তিলাওয়াত করছে। প্রভুর কাছে দু’হাত তুলে দোয়া করছে—এই কষ্টের শেষ হোক, শান্তির সুবাতাস বইতে শুরু করুক। তারা বিশ্বাস করে, মহান আল্লাহ তাদের ধৈর্যের উত্তম প্রতিদান দেবেন।

আরো দেখুন…..

Please follow and like us:
Continue Reading

Trending

Wordpress Social Share Plugin powered by Ultimatelysocial